ছেলের কবরেই শায়িত হবেন মেয়র আনিসুল হক
Mayor Anisul Haque |
Finally, the country's Dhaka North City Corporation (DNCCC) mayor Anisul Haque (Inna Lillahi wa Inna Ilaihi Rezium) went back to the country.
He left his breath in the Wellington Hospital in London on Thursday at 10.33 pm (London local time at 4:23 pm).
On Thursday night the doctors opened his artificial respiratory system (ventilation device). Then he was declared dead. At the time of his death, he was 66 years old.
His family friend and Citizen Television's Chief Operating Officer Dr. Nur Tushar confirmed the issue in a Facebook status.
Several rumors of the death of the sick mayor several times before. But this time the Mayor of Dhaka has really gone. He was transferred to the ICU on Monday last for a long time after the illness of the sick maid was deteriorated.
On Tuesday, after taking Mayor to the ICU, many rumors spread about him through social media. Anisul Huq's family went to London when his condition deteriorated.
His family members are now in the UK. The first namaz-e-janaza of Dhaka City will be held on Friday in the Regent Park mosque in London. Then, on Saturday, at 11:20 am, the body of Anisul Haque will reach the country. On the other end, Anisul Huq will be buried at Banani graveyard at the Army Stadium. He will be lying in the grave of younger son Shariful Haque.
Anisul Huq's younger son, Shariful Haque, died at the age of 6 in 2002.
On July 29, 65-year-old Anisul Haque, who went to the UK in a private visit to mark the birth of his granddaughter, He became ill and he got sick. Doctors diagnosed cerebral vascularitis in inflammation of his brain's blood vessel.
অগাস্টের মাঝামাঝিতে লন্ডনের একটি হাসপাতালে ভর্তির পর নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল তাকে।
অবস্থার উন্নতি ঘটার পর গত ৩১ অক্টোবর তাকে আইসিইউ থেকে রিহ্যাবিলিটেশনে স্থানান্তর করা হয়েছিল। তার এক মাসের মধ্যে ফের আইসিইউতে ৬৫ বছর বয়সী আনিসুল হক।
তৈরি পোশাক ব্যবসায়ী আনিসুল হক ২০১৫ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন। খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই নাকি ফোন করে নির্বাচনে অংশ নেয়ার কথা জানিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সে নির্দেশনা আশীর্বাদ ছিল বলে একাধিক প্রোগ্রামে উল্লেখ করেছিলেন। আশীর্বাদ জেনে উন্নয়নের পথে এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। স্বপ্নজয়ের সিঁড়িতে ভর করেছিলেন সবে। স্থবির হয়ে পড়া রাজধানীর গতিও ফিরিয়েছিলেন খানিক। কিন্তু এই অবেলায় তার গতি থেমে যাবে, তা কে জানতো?
মেয়র আনিসুল হকের প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল সিটি কর্পোরেশন কেন্দ্রিক টেন্ডার বাণিজ্য বন্ধ করে ক্রয় খাতে স্বচ্ছতা আনা। তাতে সক্ষমও হয়েছিলেন। আর তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ, গাবতলীতে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা এবং সর্বশেষ দূতাবাসপাড়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা তার যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলে মনে করা হয়।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় নানা রংবেরঙের বিলবোর্ড সরানো ছিল যে কোনো মেয়রের জন্য চ্যালেঞ্জ। রাস্তার পাশে, ভবনের ছাদে কিংবা দেয়ালে হাজার হাজার বিলবোর্ড শহরের সৌন্দর্য ম্লান করে দিয়েছিল। সেই চিরচেনা রূপ বদলে দিয়েছিলেন আনিসুল হক। প্রায় ২০ হাজার বিলবোর্ড অপসারণ করে তিনি। গাবতলী আর আমিনবাজারের অবৈধ পার্কিং উচ্ছেদ করে গতি দিয়েছিলেন এখানকার সড়কে।
Anisul Haq had constructed 66 Secondary Transfer Stations (STS), from which two thousand 400 tons of waste was being collected every day. However, walking to the stairs of the success had repeatedly faced obstacles in the mayor Anisul Huq It was not easy at all, in the sky of the political alphabet in the political sky. Despite the desire, the city could not be developed, repeatedly, he also heard about the dissatisfaction. Still did not stop. With the help of the highest government of the government, he repeatedly inspired him.
Anisul Haque, the lucky one, lost to death on such a dream. But through death he will live forever in the midst of the city dwellers.
He was president of FBCCI during the army-controlled caretaker government. He was also the President of BGMEA earlier.
No comments